Blog

  • কাকে বিয়ে করলেন শামীম হাসান? জানা গেল স্ত্রীর পরিচয়

    কাকে বিয়ে করলেন শামীম হাসান? জানা গেল স্ত্রীর পরিচয়

    ছোট পর্দার জনপ্রিয় অভিনেতা শামীম হাসান সরকারের প্রেম ও বিয়ে নিয়ে গুঞ্জন আগেও কম ছিল না। অভিনেত্রী অহনা রহমানের সঙ্গে তার সম্পর্কের জল্পনা বেশ কয়েকবার শোনা গিয়েছিল। ফেসবুকে তাকে ট্যাগ করে বিবাহের হলফনামাও প্রকাশিত হয়েছিল। আবার অভিনেত্রী তানিয়া বৃষ্টির সঙ্গে বিয়ের পোশাকে শামীমের কিছু ছবি ভাইরাল হওয়ার পর, ভক্তদের মনে সন্দেহ তৈরি হয়েছিল—আসলে অহনার পর তানিয়ার সঙ্গে সম্পর্কের কথাই সত্যি কি না।

    পরে শামীম নিজেই এসব গুঞ্জনের ব্যাখ্যা দেন এবং জানান, এসব ছিল মজার উদ্দেশ্যে এবং বিয়ের পোস্টগুলো ছিল ভুয়া, কিংবা ছবিগুলো নাটকের দৃশ্য থেকে নেওয়া। তবুও অনুরাগীদের মধ্যে ধোঁয়াশা রয়ে যায়—শেষমেশ কার সঙ্গে সম্পর্কে আছেন শামীম?

    তবে এবার সত্যিই বিয়ের সংবাদ দিলেন অভিনেতা। শুক্রবার (৪ এপ্রিল) সন্ধ্যায় নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক প্রোফাইলে দেওয়া এক পোস্টে বিয়ের সংবাদ জানান শামীম হাসান সরকার। স্ত্রীর সঙ্গে ছবি দিয়ে প্রোফাইল ছবি পরিবর্তন করেছেন তিনি।

    সেই পোস্টের ক্যাপশনে লিখেছেন, ‘আলহামদুলিল্লাহ কবুল। আপনারা আমাদের জন্য দোয়া করবেন।’

    এরপর পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে তোলা ছবি কাভার ফটো হিসেবে পোস্ট করেছেন এই অভিনেতা।

    শামীম হাসান সরকারের স্ত্রীর প্রোফাইল পর্যালোচনা করে দেখা যায়, তিনি ফরিদপুরের মেয়ে আফসানা প্রীতি।

    পড়াশোনা করছেন ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে। প্রোফাইল পিকচারে বর্তমানে তার বিয়ের ছবিটি রয়েছে। তবে এ ছাড়া বিস্তারিত কিছু এখনো জানা যায়নি তার সম্পর্কে।

    বিয়ে ও স্ত্রী নিয়ে আপাতত বেশি কিছু বলতে নারাজ শামীম হাসান সরকার। অভিনেতা জানান, সময় নিয়ে বিস্তারিত বলবেন।

    নতুন জীবনের জন্য সবার দোয়াও চান তিনি।

  • এপ্রিলে তীব্র কালবৈশাখী-ঘূ’র্ণিঝড়ের আভাস

    এপ্রিলে তীব্র কালবৈশাখী-ঘূ’র্ণিঝড়ের আভাস

    চৈত্রের মাঝামাঝি সময়ে এসে বেড়েছে ভ্যাপসা গরমের অনুভূতি। সঙ্গে ক্রমেই বাড়ছে তাপমাত্রার তেজ। এই অবস্থায় চলতি এপ্রিলে বঙ্গোপসাগরে ১ থেকে ২টি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এ ছাড়া ঘূর্ণিঝড় ও সর্বোচ্চ তিনদিন তীব্র কালবৈশাখী ঝড় আঘাত হানতে পারে বলেও জানায় সংস্থাটি।

    বিভিন্ন মডেল পূর্বাভাস, আবহাওয়া উপাত্ত, ঊর্ধ্বাকাশের আবহাওয়া বিন্যাস, বায়ুমণ্ডলের বিভিন্ন স্তরের বিশ্লেষিত আবহাওয়ার মানচিত্র ও জলবায়ু মডেল বিশ্লেষণ করে এপ্রিল মাসের জন্য এ পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অফিসের বিশেষজ্ঞ কমিটি।

    আবহাওয়াবিদ মো. মমিনুল ইসলামের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, এপ্রিল মাসে দেশে স্বাভাবিক অপেক্ষা কম বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। তবে এ সময় দেশে ৫ থেকে ৭ দিন বজ্র এবং শিলাবৃষ্টিসহ হালকা বা মাঝারি ধরনের বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া ১ থেকে ৩ দিন তীব্র কালবৈশাখী ঝড়ের আশঙ্কা রয়েছে।

    বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, এ মাসে বঙ্গোপসাগরে ১ থেকে ২টি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে। এর মধ্যে একটি নিম্নচাপ অথবা ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে।

    আবহাওয়া অফিস জানায়, এপ্রিলে সারা দেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা স্বাভাবিক অপেক্ষা বেশি থাকতে পারে। এ সময় দেশে ২ থেকে ৪টি মৃদু অথবা মাঝারি এবং ১ থেকে ২টি তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে।

  • জানা গেল ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ

    জানা গেল ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ

     পবিত্র ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা করেছে সংযুক্ত আরব আমিরাত। আগামী ৬ জুন (শুক্রবার) পবিত্র ঈদুল আজহা উদযাপিত হতে পারে বলে জানিয়েছে দেশটির জ্যোতির্বিদ্যা সোসাইটি।

    সংস্থাটি বলেছে, আগামী ২৭ মে সন্ধ্যায় হিজরি বর্ষপঞ্জিকার শেষ মাস জিলহজের চাঁদ দেখা যাবে। আর ২৮ মে হবে জিলহজের প্রথমদিন।

    সে হিসেবে মধ্যপ্রাচ্যে ৬ জুন শুক্রবার ঈদুল আজহা উদযাপিত হতে পারে।

    আমিরাত জ্যোতির্বিদ্যা সোসাইটির চেয়ারম্যান ইব্রাহিম আল জারওয়ান উল্লেখ করেছেন, আরব আমিরাতে ২৭ মে সকাল ৭টা ২ মিনিটে চাঁদ উঠবে। ওইদিন সূর্যাস্তের ৩৮ মিনিট পর পর্যন্ত চাঁদটি আকাশে দৃশ্যমান থাকবে। এতে অর্ধচন্দ্রটি সহজে দেখা যাবে।

    যদি জ্যোতির্বিদ্যার পূর্বাভাস বহাল থাকে, তাহলে ৫ জুন বৃহস্পতিবার হবে আরাফাতের দিন। এটি পবিত্র হজের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিন। এর পরের দিন পালিত হবে পবিত্র ঈদুল আজহা।

    তবে যদি ২৭ মে সন্ধ্যায় জিলহজের চাঁদ না দেখা যায় তাহলে মধ্যপ্রাচ্যে ঈদ উদযাপিত হবে ৭ জুন।

    সাধারণত মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে যেদিন চাঁদ দেখা যায় তার পরের দিন বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ার অন্য দেশগুলোতে চাঁদ দেখা যায়। সে হিসেবে যদি ৬ জুন মধ্যপ্রাচ্যে ঈদ হয়, তাহলে বাংলাদেশে পরদিন অর্থাৎ আগামী ৭ জুন (শনিবার) পবিত্র ঈদুল আজহা উদযাপিত হবে।

    ঈদুল আজহাকে কোরবানির ঈদও বলা হয়। মহান আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের উদ্দেশ্যে নিজ ছেলেকে কোরবানি করতে চেয়েছিলেন হযরত ইব্রাহিম (আ.)। যা ছিল আল্লাহর প্রতি আনুগত্যের একটি নির্দশন।

    বিশ্বের সব সাধারণ মুসল্লি পশু জবাইয়ের মাধ্যমে কোরবানির ঈদ পালন করে থাকেন। সূত্র: গালফ নিউজ

  • ঘন ঘন মাথা ন্যা’ড়া করলে কি চুল ঘন হয়? জেনে নিন উপকারে আসবে

    ঘন ঘন মাথা ন্যা’ড়া করলে কি চুল ঘন হয়? জেনে নিন উপকারে আসবে

    ঘন ঘন মাথা ন্যাড়া করার ফলে শিশুর চুল ঘন হয়, এমন বিশ্বাস রয়েছে আমাদের অনেকের মাঝে। এই বিশ্বাস কি আসলেই সত্যি? এই পুরনো বিশ্বাস বলে যে নবজাতক শিশুর নরম চুল ছেঁটে দিলে চুল ঘন হয়। সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য প্রায়ই এই অভ্যাসকে উৎসাহিত করে। কিন্তু বিজ্ঞান এমন কিছুতে বিশ্বাস করে না।

    চুলের বৃদ্ধি মাথার ত্বকের উপরিভাগ ছাড়া অন্যান্য কারণের ওপর নির্ভর করে। ন্যাড়া করার ওপর চুলের প্রাকৃতিক টেক্সচার বা ঘনত্ব পরিবর্তন করে না। শিশুর চুল ঘন হবে কি না, তা মূলত জেনেটিক কারণে নির্ভর করে। এমনটাই জানাচ্ছেন শিশুরোগ বিশেষজ্ঞরা।

    শিশুর জন্মের সময় তাদের চুল প্রায়ই পাতলা ও নরম থাকে (যাকে বলা হয় ভেলাস হেয়ার)। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে হরমোনের পরিবর্তন ও জেনেটিক কারণে তারা স্বাভাবিকভাবেই ঘন এবং আরো বেশি কালো হয়ে যায়। চিকিৎসকরা বলছেন, ন্যাড়া করলে এই প্রক্রিয়াটিকে ত্বরান্বিত করে না।

    একটি শিশুর মাথা ন্যাড়া করে দেওয়ার প্রক্রিয়া বিজ্ঞানের পরিবর্তে ঐতিহ্যের সঙ্গে যুক্ত করে।

    শিশুর চুল স্বাভাবিকভাবেই প্রায় ৬-১২ মাসের মধ্যে ঘন হয়ে যায়। ১ থেকে দেড় বছর বয়সের মধ্যেই অনেক বাবা-মা শিশুর মাথা ন্যাড়া করিয়ে দেন। এদিকে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে তাদের শিশুদের চুল এমনিতেই বড় ও ঘন হতে থাকে।

    অর্থাৎ শিশুকে ন্যাড়া করানোর তুলনায় বেশি গুরুত্বপূর্ণ হলো তার চুল পরিষ্কার ও স্ক্যাল্প রোগমুক্ত রাখা। চুল কাটিয়ে দিলে গরমে আরাম লাগতে পারে ঠিকই।

    কিন্তু তার জন্য চুলের গুণমান পরিবর্তিত হবে না।

    সূত্র : নিউজ ১৮

  • গর্ভাবস্থায় কত মাস পর্যন্ত স’হবাস করা উচিত? জেনে রাখুন

    গর্ভাবস্থায় কত মাস পর্যন্ত স’হবাস করা উচিত? জেনে রাখুন

    আশা করি সবাই ভাল আছেন। আজ আপনাদের মাঝে অরেকটি আর্টিকেল নিয়ে হাজির হলাম। আজ আপনাদের জানাবো গর্ভাবস্থায় কত মাস পর্যন্ত সহবাস(Intercourse) করা উচিত? সে সম্পর্কে। গর্ভধারণ করার আগে পর্যন্ত সকল দম্পতিই সহবাস করে। কিন্তু অনেকের মনেই এই প্রশ্নটা ঘুরপাক খায় যে, গর্ভধারণ(Pregnancy) হলে কি সহবাস করা উচিত না উচিত না? অনেকেই মনে করেন গর্ভধারণ হয়ে  গেলে আর সহবাস করা উচিত নয় আবার অনেক কাপল মনে করে গর্ভধারণেও সহবাস করা যায়, ভয়ের কিছু নেই! এই নিয়ে অনেকের মনেই অনেক কনফিউশন(Confusion)থাকে।

    আজ আমরা এই প্রতিবেদনে জানবো যে গর্ভাবস্থায় আদৌ সহবাস(Intercourse) করা যায় কিনা? আর এই বিষয়ে ডাক্তাররা কি বলেন। আসুন দেখে নিই। বেশিরভাগ মেয়েদের মনেই এই প্রশ্নটা থাকে যে, গর্ভাবস্থায় সহবাস করা চলে কি না বা গর্ভাবস্থায় সহবাস করলে আগত শিশুর কোন ক্ষতি হয় কি না? এই বিষয়ে ডাক্তাররা বলছেন, গর্ভাবস্থায় সহবাস করা নিরাপদ(Safe) তবে সেটি প্রসব বেদনা শুরু হওয়ার আগে পর্যন্ত, আরেই ক্ষেত্রে খেয়াল রাখতে হবে যে, শিশুটির উপর যেন কোন ভাবে চাপ না পড়ে। অর্থাৎ পেটের উপর চাপ দিয়ে কোনভাবেই যৌন(Sexual) মিলন করা যাবে না।এছাড়া অন্য যে কোন ভাবেই সহবাস করা যেতে পারে, বেশ কিছুদিন পর্যন্ত। কিছু নিয়ম কানুন অনুসরণ করলে কোনো প্রকার বিপত্তির সম্ভাবনা থাকে না। সহবাসের সময় স্বাভাবিক নড়াচড়া গর্ভে থাকা শিশুর কোন ক্ষতি করে না।

    কারণ শিশুটি তলপেট এবং জরায়ুর শক্ত পেশী দিয়ে সুরক্ষিত থাকে। এছাড়া জরায়ুর মুখ মিউকাস প্লাগ দ্বারা সীল করা থাকে যা শিশুকে ইনফেকশনের(Infection)হাত থেকে রক্ষা করে। তাই শিশুটির কোনপ্রকার ক্ষতির সম্ভাবনাই থাকে না।তবে ডাক্তাররা জানাচ্ছেন যে, গর্ভাবস্থায় সহবাস(Intercourse) কিছু ক্ষেত্রে নিরাপদ নাও হতে পারে। তাদের মতে, যদি গর্ভধারণে কোন ধরনের জটিলতা থাকে এবং সেটি পরীক্ষায় ধরা পড়ে, বা আগের কোনবারের গর্ভধারণে কোন জটিলতার শিকার হয়ে থাকেন, তাহলে সহবাস করা একদমই উচিত নয়। ডাক্তার ও বিজ্ঞানীদের মতো কিছু কিছু ক্ষেত্রে সহবাস করা উচিত নয়। সেগুলো কি কি? আসুন দেখে নিই।

    ১। যমজ সন্তানঃ যদি যমজ(Twins) সন্তানের জন্ম হয়, তাহলে সহবাস করা উচিত নয়।

    ২। গর্ভপাতঃ যদি আগে গর্ভপাত(Abortion) করান বা এবারেও গর্ভপাত করানোর পরিকল্পনা থাকে, তাহলে গর্ভাবস্থায় সহবাস করা উচিত নয়।

    ৩। ইনকম্পিটেন্ট সারভিক্সঃ যদি সারভিকাল ইনকম্পিটেন্সি বা ইনকম্পিটেন্ট সারভিক্স থাকে সেক্ষেত্রে সহবাস(Intercourse) করা উচিত নয়। ইনকম্পিটেন্ট সারভিক্স বলতে বোঝায় যখন জরায়ু মুখ স্বাভাবিক সময়ের অনেক আগেই খুলে যায়।

    ৪। সংক্রামক ব্যাধিঃ আপনার কিংবা আপনার স্বামীর কোন প্রকার সংক্রামক ব্যাধি থাকলে গর্ভাবস্থায় শারিরীক মিলন থেকে বিরত থাকুন।

    ৫। প্রি-টার্ম বার্থ বা প্রি-টার্ম লেবারঃ যদি আগে প্রি-ম্যাচিউর শিশুর জন্ম দিয়ে থাকেন বা এবারের গর্ভধারণের প্রি-টার্ম লেবারের সম্ভাবনা থাকে তবে সহবাস থেকে বিরত থাকা উচিত।

    এছাড়া গর্ভাবস্থায় শারিরীক মিলনের সময় যদি দেখেন যোনিপথ(Vagina) থেকে কোন তরল নির্গত হচ্ছে অস্বাভাবিক ভাবে, বা আপনি খুবই ব্যথা পাচ্ছেন বা কোন ব্যথা অনুভব করছেন, তাহলে যত তাড়াতাড়ি পারুন ডাক্তারের পরামর্শ নিন। ডাক্তারের কথা মতো চলুন।

    সুস্থ থাকুন, নিজেকে এবং পরিবারকে ভালোবাসুন। আমাদের লেখা আপনার কেমন লাগছে ও আপনার যদি কোনো প্রশ্ন থাকে তবে নিচে কমেন্ট করে জানান। আপনার বন্ধুদের কাছে পোস্টটি পৌঁছে দিতে দয়া করে শেয়ার করুন। পুরো পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

  • মনে রাখার ঝামেলা শেষ! শিখে নিন স্মরণশক্তি বাড়ানোর ৬টি কৌশল

    মনে রাখার ঝামেলা শেষ! শিখে নিন স্মরণশক্তি বাড়ানোর ৬টি কৌশল

    পরীক্ষার সময় দ্রুত তথ্য মনে রাখা ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়াতে পারে। তবে কিছু সহজ কৌশল ব্যবহার করে মস্তিষ্কের স্মৃতিশক্তি জোরদার করা এবং তথ্য মনে রাখা অনেক সহজ হতে পারে।

    একাধিক গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে যে, অ্যাকটিভ রিকল (Active Recall), মাইন্ড ম্যাপিং (Mind Mapping), এবং চাঙ্কিং (Chunking)-এর মতো কৌশল ব্যবহার করে আপনি পরীক্ষায় দ্রুত তথ্য পুনরায় স্মরণ করতে পারেন।

    এখানে ৬টি কার্যকর কৌশল দেওয়া হলো যা আপনার স্মৃতিশক্তি এবং পরীক্ষার প্রস্তুতিকে আরও সহজ এবং কার্যকরী করে তুলবে:

    ১. চাঙ্কিং (Chunking) পদ্ধতি

    বড় বড় তথ্যের টুকরা গুলো ছোট ছোট অংশে ভাগ করুন। এর ফলে মস্তিষ্ক সহজে তথ্য সঞ্চয় এবং পুনরুদ্ধার করতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, ইতিহাসের বড় বড় তারিখগুলো বা সূত্রগুলো সময়সীমা বা গুরুত্ব অনুযায়ী ভাগ করুন। এতে পড়াশোনা অনেক সহজ হয়ে যাবে।

    ২. ভিজুয়ালাইজেশন (Visualisation)

    আপনার পড়াশোনা করা বিষয়গুলোর সাথে প্রাণবন্ত মানসিক ছবি তৈরি করুন। যত বেশি অস্বাভাবিক বা রঙিন হবে ছবি, তত সহজ হবে তা মনে রাখা। উদাহরণস্বরূপ, যদি আপনি অঙ্গপ্রত্যঙ্গের পাঠ পড়ছেন, তবে একটি রঙিন অ্যানিমেটেড ছবির মাধ্যমে তা মনে রাখুন।

    ৩. ম্নোমনিক্স (Mnemonics)

    কঠিন ধারণাগুলি মনে রাখার জন্য ম্নোমনিক ডিভাইস বা অ্যাক্রোনিম (সংক্ষেপ) ব্যবহার করুন। উদাহরণস্বরূপ, রংধনুর রং মনে রাখতে “ROYGBIV” (লাল, কমলা, হলুদ, সবুজ, নীল, ইন্ডিগো, বেগুনি) ব্যবহার করুন। এটি দীর্ঘ তালিকাকে সহজে মনে রাখার উপায়।

    ৪. লোকি পদ্ধতি (Method of Loci)

    এটি একটি প্রাচীন স্মৃতি কৌশল, যেখানে একটি পরিচিত স্থান (যেমন আপনার বাসা বা স্কুল) কল্পনা করে সেখানে বিভিন্ন তথ্যের স্থান নির্ধারণ করা হয়। আপনি যখন সেই স্থানে মানসিকভাবে হাঁটবেন, তখন আপনি প্রতিটি স্থানের সাথে সম্পর্কিত তথ্য “তুলে নিতে” পারবেন।

    ৫. মাইন্ড ম্যাপিং (Mind Mapping)

    তথ্য সংগঠিত করতে একটি মাইন্ড ম্যাপ তৈরি করুন। একটি মূল ধারণা থেকে শুরু করে তার সাথে সম্পর্কিত উপধারণা বা বিষয়গুলোকে শাখা হিসেবে যুক্ত করুন। এটি স্মৃতির সংযোগ দৃঢ় করতে এবং পরীক্ষার সময় তথ্য দ্রুত মনে আনতে সাহায্য করবে।

    ৬. পুনরায় স্মরণ করা (Practice Recall)

    নিয়মিতভাবে নিজেকে পরীক্ষা করুন এবং নোট দেখার পরিবর্তে তথ্য স্মরণ করার চেষ্টা করুন। অ্যাকটিভ রিকল বা পুনরায় স্মরণ করা স্মৃতিশক্তি দৃঢ় করে। যত বেশি আপনি নিজেকে পরীক্ষা করবেন, তত দ্রুত এবং সঠিকভাবে পরীক্ষার সময় তথ্য মনে আনতে পারবেন।

  • সেভেন সিস্টার্স নিয়ে ড. ইউনূসের মন্তব্যে এবার মুখ খুললেন মোদি

    সেভেন সিস্টার্স নিয়ে ড. ইউনূসের মন্তব্যে এবার মুখ খুললেন মোদি

    ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় সাতটি রাজ্যকে (সেভেন সিস্টার্স) নিয়ে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সাম্প্রতিক এক মন্তব্যের প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেভেন সিস্টার্সকে আঞ্চলিক সংগঠন বিমসটেকের অবিচ্ছেদ্য অংশ বলে মন্তব্য করেছেন তিনি। খবর টাইমস অব ইন্ডিয়ার।

    থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককে আয়োজিত ষষ্ঠ বিমসটেক শীর্ষ সম্মেলনের উদ্দেশে রওয়ানা দেওয়ার আগে মোদি এ মন্তব্য করেন বলে জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যমটি। মূলত এই বক্তব্যের মাধ্যমে বিমসটেক অঞ্চলে সেভেন সিস্টার্সের গুরুত্বের দিকে ইঙ্গিত করেছেন তিনি।

    চীন সফরকালে এক বক্তৃতায় ড. ইউনূস বলেছিলেন, ‘ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত সেভেন সিস্টার্স নামে পরিচিত সাতটি রাজ্য সম্পূর্ণরূপে ল্যান্ডলকড (স্থলবেষ্টিত)। সমুদ্রের সঙ্গে তাদের যোগাযোগের কোনো উপায় নেই। আমরাই এই অঞ্চলের জন্য সমুদ্রের একমাত্র অভিভাবক এবং বাংলাদেশ অন্যদের জন্য প্রধান প্রবেশদ্বার হিসেবে কাজ করতে পারে।’

    প্রধান উপদেষ্টার এ মন্তব্য ভারতজুড়ে ব্যাপক তোলপাড় সৃষ্টি করে। দেশটির রাজনৈতিক নেতা ও নীতি নির্ধারকরা তীব্র প্রতিক্রিয়া জানান। ড. ইউনূসের বক্তব্যের তীব্র প্রতিবাদ জানিয়ে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর বলেন, একই সঙ্গে বঙ্গোপসাগরে দীর্ঘতম উপকূলরেখা ভারতের রয়েছে।

    ভারতের তীব্র প্রতিক্রিয়ার পর প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে ড. ইউনূসের বক্তব্যের ব্যাখ্যা দিয়ে বলা হয়, তার বক্তব্যকে ভুলভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে।

    বৃহস্পতিবার থাই প্রধানমন্ত্রী সিনাওয়াত্রার নৈশভোজে ড. ইউনূস ও নরেন্দ্র মোদি পাশাপাশি বসেছিলেন। শুক্রবার দুপুরে দুই নেতা পার্শ্ববৈঠকে মিলিত হয়েছেন। ড. ইউনূস অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের দায়িত্ব নেওয়ার পর এটিই দুই নেতার মধ্যে প্রথম বৈঠক।

    উল্লেখ্য, বিমসটেক বা বে-অব বেঙ্গল ইনিশিয়েটিভ ফর মাল্টি সেকটোরাল টেকনিক্যাল অ্যান্ড ইকোনমিক কো-অপারেশন হচ্ছে একটি আঞ্চলিক সংগঠন। বঙ্গোপসাগর সংলগ্ন দক্ষিণ এশিয়ার পাঁচটি ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দুটি দেশের সমন্বয়ে এটি গঠিত। ব্যাংকক সম্মেলনের পর বিমসটেকের পরবর্তী সভাপতিত্বের দায়িত্ব পাবে বাংলাদেশ। সূত্র; কালবেলা

  • ড. ইউনূসকে যা বললেন নরেন্দ্র মোদি

    ড. ইউনূসকে যা বললেন নরেন্দ্র মোদি

    ব্যাংককে বিমসটেক শীর্ষ সম্মেলনের ফাঁকে বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আধা ঘণ্টার বেশি সময় ধরে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করেছেন। সম্মেলনে পররাষ্ট্র মন্ত্রী এস জয়শঙ্কর এবং জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভালও উপস্থিত ছিলেন।

    বাংলাদেশের পক্ষ থেকে শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণসহ বিভিন্ন স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয় তুলে ধরা হয় বৈঠকে। ভারতও বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিয়ে ভারতের উদ্বেগের কথা তুলে ধরেন বলে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানিয়েছে।

    বিবৃতিতে বলা হয়েছে, পরিবেশ পরিস্থিতি খারাপ হয় এমন যেকোনো বক্তব্য এড়িয়ে চলার জন্য আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। যা সীমান্তে আইনের কঠোর প্রয়োগ এবং অবৈধ সীমান্ত পারাপার প্রতিরোধ, বিশেষ করে রাতে, সীমান্ত স্থিতিশীলতা ও নিরাপত্তা বজায় রাখার জন্য প্রয়োজনীয়।

    তাতে আরো বলা হয়েছে, প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশে হিন্দুসহ সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষা সম্পর্কিত ভারতের উদ্বেগের কথা তুলে ধরেন এবং তাদের বিরুদ্ধে সংঘটিত নৃশংসতার ঘটনাগুলোর পুঙ্খানুপুঙ্খ তদন্তসহ বাংলাদেশ সরকার তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে বলে আশা প্রকাশ করেন।

    প্রধানমন্ত্রী মোদি বিমসটেকের সভাপতিত্ব গ্রহণের জন্য বাংলাদেশকে অভিনন্দন জানান এবং ফোরামের নেতৃত্বে আঞ্চলিক সহযোগিতা আরো এগিয়ে নেওয়ার জন্য উন্মুখ হন।

    নেতারা বিমসটেক কাঠামোর আওতায় আঞ্চলিক সংহতিকে এগিয়ে নিতে পরামর্শ ও সহযোগিতা বৃদ্ধি করতে সম্মত হন বলে বিবৃতিতে বলা হয়েছে।

    তাতে আরো বলা হয়েছে, প্রধানমন্ত্রী মোদি দৃঢ় বিশ্বাস ব্যক্ত করে বলেন, দুই দেশের মধ্যে পারস্পরিক স্বার্থের সকল বিষয় গঠনমূলক আলোচনার মাধ্যমে দ্বিপাক্ষিকভাবে সমাধান করা হবে।

    সূত্র : ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।

  • শরীরে এই ৮ লক্ষণ দেখা দিলে অবহেলা করলেই বি’পদ, জেনে নিন

    শরীরে এই ৮ লক্ষণ দেখা দিলে অবহেলা করলেই বি’পদ, জেনে নিন

    পেশীতে টান ধরা, রাতে ঘুম না আসা বা মাড়ি থেকে হঠাৎ রক্তপাত। এই সমস্যাগুলো খুবই সাধারণ এবং আমরা প্রায়শই ভুগি। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই এই সব ছোটখাট সমস্যা আমরা পাত্তা দিই না। অথচ এই আপাত তুচ্ছ সমস্যাগুলোই জানান দেশরীরের< বিভিন্ন ঘাটতি, অসুখ, অসুবিধার কথা।

    জেনে নিন এমনই কিছু লক্ষণ যেগুলো দেখা দিলে একটু সতর্ক থাকতে হবে।

    ১. অনিদ্রা, বিরক্তি, পেশীর টান ধরা: শরীরে পটাশিয়াম ও ম্যাগনেশিয়ামের ঘাটতির লক্ষণ। টোম্যাটো, কমলালেবু, কলা, পালং শাক এই ঘাটতি মেটাতে পারে।

    ২. শুষ্ক ত্বক: শরীরে ভিটামিন ই-র ঘাটতি হলে ত্বক খুব বেশি শুষ্ক হয়ে যায়। ডায়েটে সব্জি, মাছ, বাদাম, তেল রাখুন।

    ৩. মিষ্টির প্রতি আসক্তি: অতিরিক্ত স্ট্রেস বা অবসাদের কারণে মিষ্টি খাবার খাওয়ার প্রতি আসক্তি হয়। আপনার শরীর গ্লুকোজ চাইছে। ঘাটতি মেটাতে ডার্ক চকোলেট বা মধু খান। এতে মোটা হওয়া রুখতে পারবেন।

    ৪. বরফের প্রতি আসক্তি: যদি বরফ খেতে ইচ্ছা হয় বার বার তা হলে আপনার শরীরে আয়রনের অভাব হয়েছে বা আপনি রক্তাল্পতায় ভুগছেন। ডিম, রেড মিট খাওয়ার পাশাপাশি অবশ্যই ডাক্তার দেখিয়ে পরামর্শ নিন কী ভাবে এনার্জি বাড়াতে পারেন।

    ৫. মাড়ি থেকে রক্তপাত: মাড়ি থেকে রক্তপাত মোটেও ভাল লক্ষণ নয়। আপনার শরীরে ভিটামিন সি-র অভাব হলে এমনটা হতে পারে। লেবু জাতীয় ফল, পালং শাক, সবুজ সব্জি, টোম্যাটো, বাঁধাকপি, ফুলকপি, ব্রকোলি খাওয়া প্রয়োজন খেতে হবে বেশি করে।

    ৬. নখ ও চুল: নখ, চুলের ডগা ভেঙে যাওয়া শরীরে বি ভিটামিনের অভাবের লক্ষণ। এমনটা হলে দুধ, মাশরুম জাতীয় খাবার খান।

    ৭. আইরিসের পাশে সাদা রিং: ৫০ বছর বয়সের পর চোখের আইরিসের উপর এ রকম সাদা রিং দেখা যাওয়া স্বাভাবিক। যদি কম বয়সেই এ রকম দাগ দেখেন তা হলে রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়েছে কিনা পরীক্ষা করিয়ে নিন।

    গরমে ফ্রিজের ঠান্ডা পানি আপনার শরীরের যেসব ক্ষতি করে

    ৮. পায়ের মাঝের আঙুল লম্বা: একে বলা হয় গ্রিক টো বা মরটন’স টো সিম্পটম। জুতো পরতে অসুবিধা, আঙুল মুড়ে থাকা, ওই আঙুলের নীচের অংশে পায়ের তলায় ব্যথা হওয়ার মতো সমস্যা হয়। বিশেষ ধরনের জুতো না পরলে ব্যথা হওয়া স্বাভাবিক।

  • মোদিকে যে উপহার দিলেন ড. ইউনূস

    মোদিকে যে উপহার দিলেন ড. ইউনূস

    ব্যাংককের সাংরিলা হোটেলে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি

    থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককে প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস ও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মধ্যে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার (০৪ এপ্রিল) স্থানীয় সময় মধ্যাহ্নের পর ব্যাংককের সাংরিলা হোটেলে এ বৈঠক হয়।

    বৈঠক শেষে বাংলাদেশের অর্ন্তবর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে একটি আলোকচিত্র উপহার দেন।

    প্রধান উপদেষ্টার ডেপুটি প্রেস সেক্রেটারি আবুল কালাম আজাদ মজুমদার জানান, ২০১৫ সালের ৩ জানুয়ারি মুম্বাইয়ে অনুষ্ঠিত ১০২তম ভারতীয় বিজ্ঞান কংগ্রেসে প্রফেসর ইউনূসের হাতে স্বর্ণপদক তুলে দেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তারই একটি আলোকচিত্র ভারতের প্রধানমন্ত্রীর হাতে তুলে দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা।

    অন্তর্বর্তী সরকারের দায়িত্ব গ্রহণের পর প্রথমবারের মতো অধ্যাপক ইউনূসের সঙ্গে নরেন্দ্র মোদির বৈঠক এই বৈঠক হলো। গত ৫ আগস্টের ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পর টানাপোড়েনের মধ্যে যাচ্ছে ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক।

    অবশ্য আজকের দ্বিপক্ষীয় আলোচনার আগে গতকাল বৃহস্পতিবার বিমসটেক নেতাদের সম্মানে আয়োজিত নৈশভোজে অধ্যাপক ইউনূসের সঙ্গে নরেন্দ্র মোদির দেখা হয়। নৈশভোজে একই টেবিলে তারা পাশাপাশি বসেছেন। বিনিময় করেন কুশল। সম্মেলনের আয়োজক থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন সিনাওয়াত্রা এই নৈশভোজের আয়োজন করেন।

    বিমসটেক শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিতে গতকাল সকালে ব্যাংকক পৌঁছান প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ইউনূস। এই সম্মেলনে বিমসটেকের পরবর্তী সভাপতির দায়িত্ব নিতে যাচ্ছে বাংলাদেশ।